পল্লী সমাজসেবা কার্যক্রম (আর.এস.এস.)
* সদর উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দাসহ নির্বাচিত গ্রামের সদস্য হয়ে একটি দলের অন্তর্ভূক্ত হতে হবে।
* গ্রাম কমিটির সভায় নিয়মিত উপস্থিত হয়ে মাসিক সঞ্চয় দিতে হবে।
* ১৪ টি সামাজিক কার্যক্রমের বিষয়ে সম্যক অবগত হয়ে তা যথাযথ পালন করতে হবে।
* গ্রাম কমিটির সুপারিশ মোতাবেক নির্দিষ্ট স্কীমের বিপরীতে ঋণের সুপারিশ থাকতে হবে।
(নির্ধারিত ফরমে আবেদনপত্র ও চুক্তিপত্র সম্পাদিত হবে। এগুলো বিনামূল্যে উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে পাওয়া যাবে।)
* উপজেলা পি.আই.সি’র সভায় অনুমোদন হতে হবে।
* পি.আই.সি’র সভায় অনুমোদনের পর ঋণ পাওয়া যাবে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: ঋণ গ্রহণের তারিখ ২মাস ঋণের কোন কিস্তি দিতে হবে না। ২মাস পর হতে মোট গৃহীত ঋণের ১০% সার্ভিস
চার্জসহ সমান ১০ কিস্তিতে সমুদয় ঋণের টাকা পরিশোধ করতে হবে।
এসিডদগ্ধ ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের পুনর্বাসন কার্যক্রম
* এসিডদগ্ধ কিংবা প্রতিবন্ধী ব্যক্তি অত্র সদর উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
* নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে। প্রতিবন্ধী ব্যক্তি কোন কাজ কর্মে একেবারেই অক্ষম হলে উক্ত প্রতিবন্ধী ব্যক্তির বৈধ
অভিভাবক আবেদন করতে পারবেন। (আবেদনসমূহ উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয় হতে বিনামূল্যে পাওয়া যাবে)
* সুনির্দিষ্ট স্কীমের বিপরীতে আবেদন করতে হবে।
* উপজেলা বাস্তবায়ন কমিটির সভায় অনুমোদনের পর ঋণ পাওয়া যাবে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: ঋণ গ্রহণের তারিখ ৬মাস ঋণের কোন কিস্তি দিতে হবে না। ৬মাস পর হতে মোট গৃহীত ঋণের ৫% সার্ভিস
চার্জসহ সমান ১০ কিস্তিতে সমুদয় ঋণের টাকা পরিশোধ করতে হবে।
পল্লী মাতৃকেন্দ্রের মাধ্যমে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম
* সদর উপজেলার নির্দিষ্ট মাতৃকেন্দ্র এলাকার স্থায়ী মহিলা বাসিন্দা হতে হবে।
* মাতৃকেন্দ্রকমিটির সভায় নিয়মিত উপস্থিত হয়ে মাসিক সঞ্চয় দিতে হবে।
* ১৪ টি সামাজিক কার্যক্রমের বিষয়ে সম্যক অবগত হয়ে তা যথাযথ পালন করতে হবে।
* গ্রাম কমিটির সুপারিশ মোতাবেক নির্দিষ্ট স্কীমের বিপরীতে ঋণের সুপারিশ থাকতে হবে।
(আবেদনপত্র ও চুক্তিপত্র সম্পাদিত হবে)
* উপজেলা পি.আই.সি’র সভায় অনুমোদন হতে হবে।
* পি.আই.সি’র সভায় অনুমোদনের পর ৩,০০০/- - ৫,০০০/- পর্যন্ত ঋণ পাওয়া যাবে।
বিশেষ দ্রষ্টব্য: ঋণ গ্রহণের তারিখ ২মাস ঋণের কোন কিস্তি দিতে হবে না। ২মাস পর হতে মোট গৃহীত ঋণের ১০% সার্ভিস
চার্জসহ সমান ১০ কিস্তিতে সমুদয় ঋণের টাকা পরিশোধ করতে হবে।
বয়স্কভাতা পেতে হলে
* সদর উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা ও ৬৫ বছর বয়স্ক হতে হবে (মহিলাদের ক্ষেত্রে ৬৩ বছর গ্রহণযোগ্য)।
* নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে। (আবেদনপত্রসমূহ বিনামূল্যে উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে পাওয়া যাবে)
* আবেদনপত্রসমূহ সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কমিটির বরাবর যাচাই-বাছাইয়ের জন্য প্রেরণ করা হবে।
* ওয়ার্ড কমিটি যাচাই-বাছাই করে একটি অগ্রাধিকার তালিকা প্রণয়ন করে ভাতা প্রার্থীর জাতীয় পরিচয়পত্র ও ৫কপি পাসপোর্ট
আকার ছবিসহ উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে আবেদন প্রেরণ করবে।
* উক্ত অগ্রাধিকার তালিকা উপজেলা উপজেলা বয়স্কভাতা বাস্তবায়ন কমিটি কর্তৃক চূড়ান্ত অনুমোদিত হবে।
* সমাজসেবা অধিদফতর হতে নতুন কোটা বরাদ্দ প্রাপ্তির পর অথবা সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের কোন ভাতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি
মৃত্যু হলে উক্ত শূণ্য কোটায় লিংগ ভেদে অনুমোদিত অগ্রাধিকার তালিকা হতে ভাতা দেয়া হবে।
(দ্রষ্টব্য: মৃত ভাতাভোগীর ওয়ারিশগণের মধ্য হতে তাদের দ্বারা মনোনীত একজন ওয়ারিশ মৃত ভাতাভোগীর মৃত্যুর পূর্বের
বকেয়াসহ পরবর্তী নিকটতম তিনমাস ভাতা পাবেন; উক্ত ভাতা প্রাপ্তির পর হতে অগ্রাধিকার তালিকায় যিনি আছেন তিনি ভাতা
পেতে শুরু করবেন।
* নির্দিষ্ট ব্যাংকে বয়স্কভাতা বহির ফটোকপি ও অন্যান্য কাগজ-পত্র জমা দিয়ে ১০/-টাকার বিনিময়ে নির্বাচিত বয়স্কভাতাভোগী
ইউনিয়ন সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে একটি ব্যাংক হিসাব খুলবেন।
* উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয় হতে নির্বাচিত বয়স্কভাতাভোগীর উক্ত ব্যাংক হিসাবে বরাদ্দ প্রাপ্তি সাপেক্ষ সময় সময় টাকা
স্থানান্তর করা হবে।
* নির্বাচিত বয়স্কভাতা ভোগী তার সুবিধামত সময় উক্ত হিসাব হতে তার ভাতার টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
ভাতাভোগী চলাচলে অক্ষম হলে ভাতাভোগীর বৈধ অভিভাবক ব্যাংক হিসাবের নমিনি হবেন এবং তিনি প্রতিবার ভাতাভোগীর মনোনয়ন নিয়ে ভাতাভোগীর জীবদ্দশার সনদসহ (সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান/পৌরসভার মেয়র/কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত) উক্ত ব্যাংক হিসাব হতে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
বিধবা ও স্বামী পরিত্যক্তা দু:স্থ মহিলাদের ভাতা পেতে হলে
* সদর উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা ও বিধবা কিংবা স্বামী পরিত্যাক্তা হতে হবে
* নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে। (আবেদনপত্রসমূহ বিনামূল্যে উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে পাওয়া যাবে)
* আবেদনপত্রসমূহ সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কমিটির বরাবর যাচাই-বাছাইয়ের জন্য প্রেরণ করা হবে।
* ওয়ার্ড কমিটি যাচাই-বাছাই করে একটি অগ্রাধিকার তালিকা প্রণয়ন করে ভাতা প্রার্থীর জাতীয় পরিচয় পত্র ৫কপি পাসপোর্ট
আকার ছবিসহ উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে আবেদন প্রেরণ করবে।
* উক্ত অগ্রাধিকার তালিকা উপজেলা উপজেলা বাস্তবায়ন কমিটি কর্তৃক চূড়ান্ত অনুমোদিত হবে।
* সমাজসেবা অধিদফতর হতে নতুন কোটা বরাদ্দ প্রাপ্তির পর অথবা সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের কোন ভাতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি মৃত
হলে উক্ত শূণ্য কোটায় অনুমোদিত অগ্রাধিকার তালিকা হতে ভাতা দেয়া হবে।
(দ্রষ্টব্য: মৃত ভাতাভোগীর ওয়ারিশগণের মধ্য হতে তাদের দ্বারা মনোনীত একজন ওয়ারিশ মৃত ভাতাভোগীর মৃত্যুর
পূর্বের বকেয়া ভাতা পাবেন; উক্ত ভাতা প্রাপ্তির পর হতে অগ্রাধিকার তালিকায় যিনি আছেন তিনি ভাতা পেতে শুরু করবেন।
* নির্দিষ্ট ব্যাংকে বয়স্কভাতা বহির ফটোকপি ও অন্যান্য কাগজ-পত্র জমা দিয়ে ১০/-টাকার বিনিময়ে নির্বাচিত ভাতাভোগী একটি
ব্যাংক হিসাব খুলবেন।
* উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয় হতে নির্বাচিত ভাতাভোগীর উক্ত ব্যাংক হিসাবে বরাদ্দ প্রাপ্তি সাপেক্ষ সময় সময় টাকা স্থানান্তর করা
হবে।
* নির্বাচিত ভাতা ভোগী তার সুবিধামত সময় উক্ত হিসাব হতে তার ভাতার টাকা উত্তোলন করতে পারবেন
ভাতাভোগী চলাচলে অক্ষম/পর্দানশীল হলে ভাতাভোগীর বৈধ অভিভাবক ব্যাংক হিসাবের নমিনি হবেন এবং তিনি প্রতিবার ভাতাভোগীর মনোনয়ন নিয়ে ভাতাভোগীর জীবদ্দশার সনদসহ (সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান/পৌরসভার মেয়র/কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত) উক্ত ব্যাংক হিসাব হতে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
অসচ্ছল (অক্ষম) প্রতিবন্ধী ভাতা পেতে হলে
* সদর উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে। আবেদনকারী অবশ্যই প্রতিবন্ধী ব্যক্তি হবেন এবং প্রতিবন্ধী পরিচয়পত্র থাকতে
হবে)
* নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে। (আবেদনপত্রসমূহ বিনামূল্যে উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে পাওয়া যাবে)
আবেদনের সাথে প্রতিবন্ধী পরিচয়পত্র, জাতীয় পরিচয়পত্র/ নাগরিকত্বের সনদপত্র, জন্ম নিবন্ধন সনদপত্র ও ৫কপি পাসপোর্ট
আকার ছবি দিতে হবে।
* আবেদনপত্রসমূহ উপজেলা প্রতিবন্ধী ভাতা বিতরণ কমিটি কর্তৃক যাচাই-বাছাই করে ইউনিয়ন/পৌরসভা ভিত্তিক এক একটি
অগ্রাধিকার তালিকা প্রণয়ন করা হবে এবং ভাতা প্রদানের জন্য অনুমোদন দেয়া হবে।
* সমাজসেবা অধিদফতর হতে নতুন কোটা বরাদ্দ প্রাপ্তির পর অথবা সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের (পৌরসভার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের)
কোন ভাতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি মৃত হলে উক্ত শূণ্য কোটায় অনুমোদিত অগ্রাধিকার তালিকা হতে ভাতা দেয়া হবে।
( মৃত ভাতাভোগীর ওয়ারিশগণের মধ্য হতে তাদের দ্বারা মনোনীত একজন ওয়ারিশ মৃত ভাতাভোগীর মৃত্যুর পূর্বের
বকেয়া ভাতা পাবেন; উক্ত ভাতা প্রাপ্তির পর হতে অগ্রাধিকার তালিকায় যিনি আছেন তিনি ভাতা পেতে শুরু করবেন।
* নির্দিষ্ট ব্যাংকে বয়স্কভাতা বহির ফটোকপি ও অন্যান্য কাগজ-পত্র জমা দিয়ে ১০/-টাকার বিনিময়ে নির্বাচিত ভাতাভোগী একটি
ব্যাংক হিসাব খুলবেন।
* উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয় হতে নির্বাচিত ভাতাভোগীর উক্ত ব্যাংক হিসাবে বরাদ্দ প্রাপ্তি সাপেক্ষ সময় সময় টাকা স্থানান্তর করা
হবে।
* নির্বাচিত ভাতা ভোগী তার সুবিধামত সময় উক্ত হিসাব হতে তার ভাতার টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
ভাতাভোগী চলাচলে অক্ষম হলে ভাতাভোগীর বৈধ অভিভাবক ব্যাংক হিসাবের নমিনি হবেন এবং তিনি প্রতিবার ভাতাভোগীর মনোনয়ন নিয়ে ভাতাভোগীর জীবদ্দশার সনদসহ (সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের চেয়ারম্যান/পৌরসভার মেয়র/কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত) উক্ত ব্যাংক হিসাব হতে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS